ক নং প্রশ্নোত্তর
- পর্যায় সারণিতে কতটি পর্যায় ও গ্রুপ আছে?- আধুনিক পর্যায় সারণিতে ৭টি পর্যায় ও ১৮ টি গ্রুপ রয়েছে।
- অষ্টক তত্ত্ব কী?- মৌলগুলোকে তাদের ক্রমবর্ধনমান পারমাণবিক ভর অনুযায়ী সাজানো হলে যে কোনো একটি মৌল হতে গণনা শুরু করলে পরবর্তী অষ্টম মৌলটি ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মে ১ম মৌলটির অনুরূপ হবে। এটিই অষ্টম তত্ত্ব।
- নিষ্ক্রিয় গ্যাসগুলোর নাম লিখ?- হিলিয়াম (He), নিয়ন (Ne), আর্গন (Ar), ক্রিপ্টন (Kr), জেনন (Xe) ও ওগানেসন (Og)
- ত্রয়ীসূত্র কী?- রাসায়নিকভাবে সদৃশ প্রথম ও তৃতীয় মৌলের পারমাণবিক ভরের গড় মাঝের মৌলের পরমাণবিক ভরের প্রায় সমান এবং এই তিনটি ডোবারাইনারের ত্রয়ী সূত্র।
- মুদ্রা ধাতু কাকে বলে?- পর্যায় সারণীর 11নং গ্রুপের মৌলসমূহকে মুদ্রা ধাতু বলা হয় কারণ এ সমস্ত মৌল বা ধাতু উজ্জল, চকচকে এবং ঐতিহাসিকভাবে এসব ধাতু দ্বারা মুদ্রা তৈরি করে এদেরকে ক্রয়-বিক্রয় ও অন্যান্য প্রয়োজনে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
- অভিজাত ধাতু কাকে বলে?- যে সকল ধাতু রাসায়নিকভাবে নিষ্ক্রিয় যেমন: রূপা ইত্যাদিকে অভিজাত ধাতু বলে।
- নিকৃষ্ট পর্যায়সূত্র কাকে বলে?- মৌলসমূহের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মাবলি এদের পারমাণবিক ভরের সাথে সাথে পর্যায়ক্রমে আবর্তিত হয়।
- যোজনী কাকে বলে? – বিভিন্ন মৌলের পরমাণুসমূহ এক অপরের সাথে সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন বর্জন, গ্রহণ বা ভাগাভাগির মাধ্যমে অণু গঠন করে। অণু গঠনকালে কোনো মৌলের একটি পরমাণুর সাথে অপর একটি মৌলের পরমাণু যুক্ত হওয়ার ক্ষমতাকে যোজনী বা যোজ্যতা বলে।
- যোজ্যতা ইলেকট্রিন কী? – কোনো মৌলের সর্বশেষ শক্তিস্তরের মোট ইলেকট্রন সংখ্যাকে সে মৌলের যোজন ইলেকট্রন বা যোজ্যতা ইলেকট্রন বলে।
- রাসায়নিক বন্ধন কাকে বলে? – যে আকর্ষণ শক্তি দ্বারা দুটি একই বা ভিন্ন মৌলের পরমাণু পরস্পর যুক্ত হয়ে অণু গঠন করে তাকে বন্ধন বা রাসায়নিক বন্ধন বলে।
- সমযোজী বন্ধন কাকে বলে? – অধাতব পরমাণুসমূহের সংযোগের সময় সংশ্লিষ্ট পরমাণুসমূহের সর্বশেষ শক্তিস্তরে স্থায়ী ইলেকট্রন বিন্যাস লাভের স্থিশিীলতা অর্জনের জন্য ইলেকট্রন শেয়ারের মাধমে যে বন্ধন গঠিত হয়, তাকে সমযোজী বন্ধন বলে।
- আয়নিক বন্ধন কাকে বলে? – দুই বা ততোধিক ভিন্ন মৌলের পরমাণু নিজেদের মধ্যে ইলেকট্রন আদান-প্রদানের মাধ্যমে যে বন্ধন সৃষ্টি করে তাকে আয়নিক বন্ধন বলে।
- ক্যাটায়ন কী? – ধনাত্নক আধানযুক্ত পরমাণুকে ক্যাটায়ন বলে।
- অ্যানায়ন কী? – ঋণাত্নক আধানযুক্ত পরমাণুকে অ্যানায়ন বলে।
- ধাতব বন্ধন কাকে বলে? – একট টুকরো ধাতুর মধ্যে ধাতব পরমাণু যে আকর্ষণ দ্বারা পরস্পরের সাথে আবদ্ধ থাকে, তাকে ধাতব বন্ধন বলা হয়।
- তেঁতুলে এবং লেবুতে কোন এসিড থাকে?- তেঁতুরে টারটারিক এসিড এবং লেবুতে সাইট্রিক এসিড থাকে।
- এসিড বৃষ্টি কি?- অধাতুর অক্সাইডগুলো বৃষ্টির পানিতে দ্রবীভূত হয়ে সামান্য পরিমাণ এসিড উৎপন্ন করে। এই এসিড বৃষ্টির পানিতে মিশ্রিত হয়ে ভূ-পৃষ্টে পতিত হলে তাকে এসিড বৃষ্টি বলে।
- pH কী?- কোনো দ্রবণের হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রার ঋণাত্নক লগারিদমকে ঐ দ্রবণের pH বলে।
- অম্ল ও ক্ষার দ্রবণে pH সীমা কত? অম্লীয় দ্রবণের ক্ষেত্রে [0-7] এবং ক্ষারীয় দ্রবণের -ক্ষেত্রে [7-14]
- বাফার দ্রবণ কি?- যে দ্রবণে সামান্য পরিমাণ এসিড বা ক্ষার যোগ করার পরও তার pH মান অপরিবর্তিত থাকে তাকে বাফার দ্রবণ বলে।
- অম্ল, ক্ষারক ও লবণ, ক্লোরিনেশন সংজ্ঞা দাও। – যে যৌগের অণুতে প্রতিস্থাপনীয় হাইড্রোজেন আছে এবং ঐ প্রতিস্থাপনীয় হাইড্রোজেনকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কোনো ধাতু বা ধাতুর ন্যায় ক্রিয়াশীল ধনাত্নক যৌগমূলক দ্বারা আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে প্রতিস্থাপিত করে লবণ উৎপন্ন করা যায় তাকে অম্ল বা এসিড বলে।
যেসব ধাতব অক্সাইড, হাইড্রোক্সাইড এবং ধাতুর ন্যায় ক্রিয়াশীল যৌগমূলকের হাইড্রোক্সাইড এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে তাদেরকে ক্ষার বলে। যেমন- সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড, ক্যালসিয়াম অক্সাইড ইত্যাদি।
পানিতে নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্লিচিং পাউডার যোগ করলে উৎপন্ন ক্লোরিন জীবাণুকে জারিত করে মেরে ফেলে এভাবে পানিকে জীবাণুমুক্ত করার উপায়কে ক্লোরিনেশন বলে।
- সাবান কী? –সাবান হচ্ছে উচ্চতর ফ্যাটি এসিডের সোডিয়াম বা পটাসিয়ম লবণ ।
- পলিথিন কী? – ইথিলিন অণু থেকে প্রাপ্ত পলিমারকে পলিথিন বলে।
- রেকটিফাইড স্পিরিট কী? – ইথানলের ৯৬% জলীয় দ্রবণকে রেকটিফাইড স্পিরিট বলে।
- জীবাশ্ম জ্বালানি কী? – মৃত উদ্ভিদ ও প্রাণী ২০০ মিলিয়ন বা তার চেয়ে বেশি বছর মাটির নিচে থেকে উচ্চ তাপ ও চাপে পরিবর্তিত হয়ে বিভিন্ন তেল, গ্যাস ও কয়লা পরিণত হয় একে জীবাশ্ম জ্বালানি বলে।
- অ্যালকেনের সাধারণ সংকেত লেখ। – CnH2n+2
- ফরমালিন কী?- ফলম্যালডিহাইড বা মিথান্যাল গ্যাসের 40% জলীয় দ্রবণকে ফরমালিন বলে।
- ভিনেগার কী? – ইথায়নিক এসিডের 6%-10% জলীয় দ্রবণকে ভিনেগার বলে।
- জৈব যৌগ কী?
কার্বন বিশিষ্ট যৌগকে জৈব যৌগ বলে।
- পেট্টোলিয়ামের প্রধান উপাদান কী?
পেট্টোলিয়ামের প্রধান উপাদান হলো হাইড্রোকার্বন।
- হাইড্রোকার্বন কী?/কাকে বলে?
হাইড্রোজেন ও কার্বন দ্বারা গঠিত দ্বি-মৌল যৌগসমূহকে হাইড্রোকার্বন বলা হয়।
- ক্যাটেনেশন কাকে বলে?
একই মৌলের পরমাণুসমূহের মধ্যে বন্ধন সৃষ্টির মাধ্যমে বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের শিকল গঠনের ধর্মকে ক্যাটেনেশন বলে।
- পলিমারকরণ কী?
যে বিক্রিয়ায় একই যৌগের বহুসংখ্যক অণু পরপর যুক্ত হয়ে বৃহৎ অণু বিশিষ্ট নতুন যৌগ উৎপন্ন করে, সে বিক্রিয়াকে পলিমারকরণ বলে এবং উৎপন্ন যৌগকে পলিমার ও মূল যৌগকে মনোমার বলে।
- ভিনেগার কাকে বলে?
ইথানয়িক এসিডের 6%-10% জলীয় দ্রবণকে ভিনেগার বলে।
- সম্পৃক হাইড্রোকার্বন
যে সকল হাইড্রোকার্বনে কার্বন-কার্বন একক বন্ধন বিদ্যমান থাকে তাকে সম্পৃক্ত হাইড্রোকর্বন বলে।
- অসম্পৃক্ত হাইড্রোকর্বন
যে সকল জৈব যৌগের কার্বন শিকলে পাশাপাশি দুইটি কার্বন পরমাণু দ্বি-বন্ধন বা ত্রি-বন্ধন দ্বারা যুক্ত থাকে, সে সকল যৌগকে অসম্পৃক্ত জৈব যৌগ বলে। যেমন: ইথিলিন, অ্যাসিটিলিন।
- ফ্যাটি এসিড
কার্বক্সিল মূলকবিশিষ্ট অ্যালিফ্যাটিক জৈব যৌগসমূহকে ফ্যাটি এসিড বলা হয়।
খ নং প্রশ্নোত্তর
- বেরিলিয়ামকে মৃৎক্ষার ধাতু বলা হয় কেন?- গ্রুপ IIA অবস্থিত বেরিলিয়াম (Be), ম্যাগনেসিয়াম (Mg), ক্যালসিয়াম (Ca), স্ট্রোন্সিয়াম (Sr), বেরিয়াম (Ba), রেডিয়াম (Ra) মৌলসমূহকে মৃৎক্ষার ধাতু বলা হয়। এদের ধর্ম অকেটা ক্ষার ধাতুরমত। এদের অক্সাই্ড পানিতে ক্ষারীয় দ্রবণ তৈরি করে। যেহেতু বেরিলিয়াম (Be) মৌলটি গ্রুপ IIA এ অবস্থিত। তাই বেরিলিয়াম কে মৃৎক্ষার ধাতু বলা হয় ।
- Cl কে কেন 17 নং গ্রুপে রাখা হয়? ব্যাখ্যা কর।– Cl এর ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা যায় যে, এর বহিঃস্থ কক্ষপথে 7 টি ইলেকট্রন রয়েছে তাই ক্লোরিন কে (10+7) বা 17 নং গ্রুপে রাখা হয়।
- 17 নং মৌলগুলোকে হ্যালোজেন বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।– 17নং গ্রুপের মৌলগুলো হচ্ছে F, Cl, Br, I । এইগুলো লবণ গঠনকারী মৌল তাই তাদেরকে হ্যালোজেন বলা হয়।
- গ্রুপ (i) নং এর মৌলগুলোকে ক্ষার ধাতু বলা হয় কেন?
- অবস্থান্তর মৌল কাকে বলে?- পর্যায় সারণিতে গ্রুপ 3 থেকে 12 পর্যন্ত অবস্থিত মৌলসমূহ অবস্থান্তর মৌল হিসেবে পরিচিত। অবস্থান্তর মৌলসমূহের নিজস্ব বর্ণ রয়েছে। এরা ধাতব পদার্থ হিসেবে প্রচুর ব্যবহৃত হয়। সর্ববহিস্থ শক্তিস্তরের ইলেকট্রন প্রদান করে আয়নিক যৌগ তৈরি করে।
- Na ও Na+ আয়নের আকারের ভিন্নতা দেখা যায় কেন?
- CaCl2 কি অবস্থায় বিদ্রুৎ পরিবহন করে ব্যাখ্যা কর।
- NaCl কি অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে ব্যাখ্যা কর।
- ………আয়নিক বন্ধন গঠন করে না কেন ব্যাখ্যা কর।
- ……..সমযোজী বন্ধন গঠন করে না কেন ব্যাখ্যা কর।
- উদ্দীপকের ….নং জলাশয়ে pH মান সম্পর্কে তোমার ধারণা ব্যক্ত কর।
- চুনের পানির pH এর মান 7 থেকে বেশি না কম হবে? ব্যাখ্যা কর।
- COD বলতে কী বোঝায়?- COD হচ্ছে রাসায়নিক দ্রব্য চাহিদা। পানিতে মোট কতটুকু রাসায়নিক দ্রব্য আছে তাহা বুঝানোর জন্য COD মান ব্যবহার করা হয়। পানির COD মান বেশি হলে পানি দূষণের মাত্রা বেশি হয়।
- BOD বলতে কী বোঝায়?
- ইউনিভার্সাল ইন্ডিকেটর কীভাবে কাজ করে?
- মাটির pH কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়?
- টিউবয়েলের মুখে লাল বা সবুজ রং করা থাকে কেন?
- রক্তের pH 7.35 বলতে কি বোঝায়?
- গাঢ় এসিড এবং ক্ষার বিপদজনক কেন?
- জীবাশ্ম জ্বালানি বলতে কী বোঝায়?
- সম্পৃক্ত হাইড্রোকর্বন বলতে কী বোঝায়?
- অ্যারোমেটিক যৌগ বলতে কী বোঝায়?
- জৈব ও অজৈব যৌগের মধ্যে দুটি পার্থক্য লিখ।
জৈব যৌগ |
অজৈব যৌগ |
জৈব যৌগে কার্বন অবশ্যই বিদ্যমান থাকে। তবে কার্বনের সাথে হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন ও হ্যালোজেন থাকে। |
যে কোন মৌল দ্বারা গঠিত হতে পারে। তবে কার্বন নাও থাকতে পারে। |
সাধারণত সমযোজী যৌগ এবং এর গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক অপেক্ষাকৃত কম। |
সমযোজী বা আয়নিক যৌগ এবং এর গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্কক তুলনামূলকভাবে বেশি। |
24. মিথেনের সাথে ক্লোরিনের বিক্রিয়া সমীকরণসহ লিখ।
25. অ্যালকোহল জৈব যৌগ কিন্তু হাইড্রোকর্বন নয়- ব্যাখ্যা কর।
26. বেনজিন অ্যারোমেটিক হাইড্রোকর্বন কেন?
27. পেট্রোলিয়ামকে জীবাশ্ম জ্বালানি বলা হয় কেন?
28. তেল বা চর্বি থেকে গ্লিসারিন উৎপাদনের মূলনীতি ব্যাখ্যা কর্ ।
গ নং প্রশ্ন
- উদ্দীপকের ….নং থেকে কোন মৌলটির আকার সবচেয়ে বড়?
- উদ্দীপকের ….নং থেকে B শ্রেনির মৌলের উৎস ব্যাখ্যা কর।
- একই গুপের মৌলসমূহের যোজনী ও ধর্মে যথেষ্ট মিল থাকা সত্ত্বেও উপর থেকে নিচের দিকে পারমাণবিক ব্যাসার্ধ বৃদ্ধি পায় কেন?
- উদ্দীপকের মৌল তিনটির পর্যায় সারণিতে অবস্থান নির্ণয় কর। (ইলেকট্রন বিন্যাস হতে উদ্দীপকের মৌলগুলোর পর্যায় সারণিতে অবস্থান নির্ণয় কর।
- উদ্দীপকের মৌলসমূহের নিষ্ক্রিয়তার কারণ ব্যাখ্যা কর।
- উদ্দীপকের যৌগে কোন ধরণের বন্ধন বিদ্যমান? ব্যাখ্যা কর। (বন্ধন গঠন প্রক্রিয়া)
- আয়নিক ও সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্য দাও।
- উদ্দীপকের অণুসমূহের মুক্ত জোড় ও বন্ধন জোড় ইলেকট্রন সংখ্যা নির্ণয় কর।
- …..মৌলটি হাইড্রোজেনের সাথে কোন ধরনের যৌগ গঠন করে? ব্যাখা কর।
- উদ্দীপকের মৌলসমূহের ইলেকট্রন বিন্যাস।
- উদ্দীপকের বিক্রিয়াটি কী ধরনের বিক্রিয়া? ব্যাখ্যা কর। (প্রশমন বিক্রিয়া এর বিবরণ)
- দূষিত পানি পানের ক্ষতিকর প্রভাব বর্ণনা কর।
- উদ্দীপকের বিক্রিয়ায় উৎপন্ন এসিডটি পানির খরতা সৃষ্টির জন্য দায়ী- ব্যাখ্যা কর।
- খর পানির বৈশিষ্ট্য? জামা দেরিতে শুকানোর কারণ।
- গ্রীন হাউজ এর প্রভাব।
- অ্যালকেন উৎপাদন সমীকরণ সহ। (অ্যালকেন এর শিল্পোৎপাদন মূলনীতি সহ)
- পরীক্ষার সাহায্যে সম্পৃক্ত বা অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন প্রমাণ (ইথেন ও ইথানল উৎপাদন)
- অ্যালকেন ও অ্যালকিনের ব্যবহার।
ঘ নং প্রশ্ন
- উদ্দীপকের ….নং থেকে পর্যায় ও গ্রুপের প্রথম মৌলদুটি উচ্চ তাপমাত্রায় সক্রিয় হলেও সক্রিয়তার কারণ ভিন্ন-যুক্তি দাও।
- উদ্দীপকের A ও D শ্রেনির মৌলগুলোর আয়নিকরণ শক্তির তুলনা কর।
- উদ্দীপকের ….নং এর বাম থেকে ডান দিকে মৌলসমূহের পর্যায়ক্রমিক ধর্ম বিশ্লেষণ কর।
- একই পর্যায়ের বাম থেকে ডানদিকে গেলে মৌলসমূহের আকার হ্রাস পায় কিন্তু ধর্মের ও যোজনীর পরিবর্তন দেখা যায় কেন? (পারমাণবিক আকার)
- A ও B দ্বারা গঠিত যৌগের বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর। (আয়নিক ও সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্য)
- X আয়নিক ও সমযোজী উভয় ধরনের যৌগ গঠন করলেও Y শুধুমাত্র আয়নিক যৌগ গঠন করে- বিশ্লেষণ কর। (কঠিন অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন না করলেও তরল অবস্থায় বিদুৎ পরিবহন করে কেন? অথবা Y/X মৌল আয়নিক ও সমযোজী উভয় ধরনের বন্ধন গঠন করতে পারে- বিশ্লেষণ কর) অথবা A ও B দ্বারা গঠিত যৌগটি পোলার যৌগ- বিশ্লেষণ কর।
- পরিপাক ও কৃষি ক্ষেত্রে উপরোক্ত (প্রশমন ) বিক্রিয়ার গুরুত্ব। (প্রশমন বিক্রিয়া ভাল করে পড়তে হবে। প্রশমন বিক্রিয়ার গুরুত্ব।
- pH সংক্রান্ত প্রশ্ন।
- কার্বন ও কার্বন মনোক্সাইড স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও জাতীয় অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর( উদ্দীপকে উৎপন্ন বিক্রয়কগুলো) (মিথেনের অসম্পূর্ণ দহনে কার্বন ও কার্বন মনোক্সাইড পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর- বিশ্লেষণ কর।
- অ্যালকিনের পলিমার পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ( পেট্রোলিয়াম এর ক্ষতিকর প্রভাব)
- অ্যালকেন ও অ্যালকোহল উৎপাদন পদ্ধতি।